


“আমার সবচেয়ে বড় শক্তি আমার দেশের মানুষকে ভালবাসি,
সবচেয়ে বড় দূর্বলতা আমি তাদেরকে খুব বেশী ভালবাসি।”
- গণতন্ত্রের কন্যা এবং পরিবর্তনের অগ্রদূত
- উন্নয়নের পথ প্রদর্শক
- ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অতন্দ্র প্রহরী
- বিশ্বশান্তির দূত
- বৈদেশিক কূটনীতিতে দূরদর্শী নেতা
- গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক
- জাতির সার্বভৌমত্বের প্রতীক
- নারী ক্ষমতায়নে অগ্রপথিক
- সহজাত নেতৃত্ব
- উন্নত বাংলাদেশের পথিকৃৎ


আমার অনুপ্রেরণা
আর. এ. এম. ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী
সংসদ সদস্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসন
ওবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী একজন সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান। এর আগে তিনি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ছিলেন। চৌধুরী ১৯৬০-এর দশকে একজন ছাত্র কর্মী হিসেবে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। তিনি ১৯৬৯ সালে ঢাকা কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন সদস্য, মুক্তাদির ২০১১ সালের জানুয়ারিতে প্রথম সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। চৌধুরী বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি প্রশাসনিক ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন এবং বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ে কাজ করেছেন। তিনি ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব ছিলেন।

১. একটি ডিজিটাল ইউনিয়ন পরিষদ তৈরি করা l
২. (সন্ত্রাস মুক্ত সমাজ) অপরাধের প্রতি জিরো টলারেন্স l
৩. মাদকের প্রতি জিরো টলারেন্স l
৪. সকল পুরুষ, মহিলা এবং শিশুদের জন্য সঠিক স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরন l
৫. চাকরির বাজারের জন্য প্রস্তুত একটি শিক্ষিত যুব সমাজ তৈরি করা l
৬. ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সংস্কৃতি রক্ষা করা এবং আমাদের রামরাইল ইউনিয়নকে পর্যটন বান্ধব তৈরী করা l
৭. মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক প্রদত্ত সকল এজেন্ডা প্রতিষ্ঠায় সমর্থন করা l
১. নিজ খরচে রামরাইল ইউনিয়ন এর প্রতিটি গ্রামের কবরস্থান ও শ্মশান ঘাটের বাউন্ডারী ৩ ফুট উঁচু করে নির্মান করে দিব, ইনশাআল্লাহ।
২. আমি দল থেকে মনোনয়ন পেলে প্রতিটি গ্রামে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শাহাদাৎ বরণকারী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে উনাদের নাম ফলক নির্মানে সার্বিক সহযোগিতা করবো।
৩. নারী হল মায়ের জাতি আর আজকের শিশু আগামীর ভবিষ্যৎ। মায়ের সুষ্ঠ মাতৃত্ব নিশ্চিত করণ ও নারী সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতি সপ্তাহে প্রতিটি গ্রামে পরামর্শ কেন্দ্র স্থাপন ও বিনা মুল্যে ঔষধ প্রধান করার ব্যবস্থা করবো। রামরাইল ইউনিয়ন পরিষদকে ইভটিজিং মুক্ত করবো।
৪. খেলাধুলা শরীর ও মন বিকাশের অন্যতম মাধ্যম। তাই প্রতিটি গ্রামের খেলার মাঠের শ্রী বৃদ্ধি করবো ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় জেলা কর্তিক কমিটি দ্বারা খেলার আয়োজন করবো।
৫. ন্যায় বিচারের স্বার্থে প্রতিটি ওয়ার্ডে পঞ্চায়েত কমিটি গঠন করবো।
৬. বিনা খরচে জন্ম নিবন্ধন বিতরণ এর চেষ্টা করবো।
৭. “মাদক কে না বলুন ” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে মাদক নির্মূল কমিটি করে মাদক ব্যাবসায়ীদের চিহ্নিত তরে তাদেরকে আইনের হাতে তুলে দিব। সন্ত্রাস দূর্নীতি, চাঁদাবাজ ও দখলদার মুক্ত ইউনিয়ন পরিষদ হিসাবে রামরাইল কে গঠন করবো।
৮. প্রতিটি গ্রামের শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন এর জন্য সরকারি সকল বরাদ্দের বৃদ্ধিসহ সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করবো। প্রতিটি গ্রামের অবকাঠামোর বৈপ্লবিক উন্নতি করন ও সার্বক্ষনিক বিদুৎ সরবরাহের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করবো।
৯. নিজ খরচে ৩ (তিন) তলা বিশিষ্ট একটি বঙ্গবন্ধু ভবন নির্মাণ করবো। ১ম তলায় কমিউনিটি সেন্টার ( বিনামূল্যে) ২য় ও ৩য় তলায় সংগঠনের অফিস / কার্যালয় নির্মাণ করবো।
১০. সরকারি বিভিন্ন অনুদানের আপনাদের অধিকার সুনিশ্চিত করবো।
১১. বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা বিনামূল্যে এবং সঠিক ভাবে পাওয়ার ব্যবস্থা করবো।

মিডিয়া উপস্থিতি
আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ভৌগলিক ও অর্থনৈতিক
প্রয়োজনীয় সেবা সমূহ






